জমি বা প্লট কিনে লাভবান হতে চাইলে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখতে হবে :
১. উন্নয়ন সম্ভাববনাময় এলাকা :
যে এলাকায় এখনো দাম তুলনামূলক কম, কিন্তু ভবিষ্যতে উন্নয়ন (যেমন নতুন রাস্তা, এক্সপ্রেসওয়ে, শিল্প এলাকা, মেট্রোরেল, বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতাল ইত্যাদি) হচ্ছে বা হবে — সে এলাকাগুলোতে জমির দাম সবচেয়ে দ্রুত বাড়ে।
২. সুনির্দিষ্ট অবকাঠামো পরিকল্পনাযুক্ত প্রকল্প
“যেখানে রাস্তা ও ড্রেনেজ আগে, সেখানেই ভবিষ্যতে মানুষ আসে আগে।”
যে প্রকল্পে আছে —
প্রশস্ত পাকা রাস্তা
বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস সংযোগের পরিকল্পনা
ড্রেনেজ ও জলাবদ্ধতা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা
খেলার মাঠ, স্কুল, মসজিদ, কমিউনিটি সেন্টার
► সেই প্রকল্পগুলোতে ভবিষ্যতে বাড়ির চাহিদা বাড়বে → দামও বাড়বে।
৩. নির্ভরযোগ্য ও অনুমোদিত ডেভেলপার কোম্পানি
ভালো কোম্পানিগুলো সাধারণত-
জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত ও সকল প্রকার বৈধতার সনদ প্রাপ্ত
RAJUK / সিটি করপোরেশন অনুমোদিত পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করে
সময়মতো জমির দলিল ও হস্তান্তর দেয়
অবকাঠামো ঠিক রাখে
► তাই “অল্প দামে বেশি প্লট” নয়, বিশ্বাসযোগ্য প্রতিষ্ঠানের প্রকল্পে প্লট কিনুন।
৪. বাণিজ্যিক সম্ভাবনা আছে এমন জায়গা
যদি আপনি শুধু বাসার জন্য নয়, ভবিষ্যতে বিক্রি বা ভাড়া দিয়ে লাভ করতে চান —
তবে এমন জায়গায় জমি কিনুন যেখানে —
প্রধান সড়ক বা মার্কেট সংলগ্ন
জনবসতি বাড়ছে
পরিবহন সুবিধা ভালো
স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল কাছাকাছি
► এগুলো ভবিষ্যতে প্লট বা ভবনের দাম বাড়িয়ে দেয়।
৫. স্বচ্ছ কাগজপত্র ও আইনি নিশ্চয়তা
আইনগতভাবে পরিষ্কার জমি সবসময় চাহিদাসম্পন্ন হয়।
“নকল দলিল”, “অননুমোদিত প্রকল্প” বা “খাসজমি” তে কখনো বিনিয়োগ করবেন না — দাম বাড়লেও বিক্রি করা কঠিন হয়ে পড়ে।
৬. দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করুন
জমি হলো “ধৈর্যের বিনিয়োগ”।
সঠিক জায়গায় কিনলে ৫-১০ বছরে ৩-৫ গুণ পর্যন্ত দাম বাড়তে পারে।
তাই দ্রুত বিক্রির আশা নয়, ৫+ বছরের পরিকল্পনা রাখলে লাভবান হবেন।
৭. বাসযোগ্য পরিবেশ
বসতি হওয়ার সম্ভাবনা আছে কিনা দেখুন —
যেখানে মানুষ ইতিমধ্যেই ঘর তুলছে, দোকান খুলছে, পরিবহন চলছে,
সেই এলাকায় জমির দাম স্থায়ীভাবে বাড়ে।
☑ সংক্ষেপে:
বিষয় কারণ
উন্নয়ন সম্ভাবনাময় এলাকা → দাম দ্রুত বাড়ে
অনুমোদিত প্রকল্প → আইনি ঝুঁকি কম
অবকাঠামো ভালো → বসতি বাড়ে, চাহিদা বাড়ে
নির্ভরযোগ্য কোম্পানি → প্রতারণা ঝুঁকি নেই
দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা → নিশ্চিত লাভ
আনারকলি মডেল টাউনে বিনিয়োগ করলে কেন আপনি লাভবান হবেন ?
একটি লাভজনক প্রকল্পের যতগুলো বৈশিষ্ট্য থাকা প্রয়োজন তার সবগুলোই পাবেন আনারকলি মডেল টাউন আবাসন প্রকল্পে। তাই আনারকলি মডেল টাউনে আপনার বিনিয়োগ হবে নিরাপদ ও লাভজনক।
আনারকলি মডেল টাউন, মুন্সী প্রপার্টিজ (প্রাঃ) লিঃ কোম্পানী’র একটি আবাসন প্রকল্প। কোম্পানীটি ২০১২ সালে রেজিস্টার অব জয়েন স্টক (RJSC) নিবন্ধিত।
এছাড়াও রয়েছে-
জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিবন্ধন সার্টিফিকেট
সার্টিফিকেট অব ইনকর্পোরেশন
ট্রেড লাইসেন্স
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কতৃক NOC
উপজেলা কর্তৃক NOC
ট্যাক্স সার্টিফিকেট
ভ্যাট নিবন্ধন
বিএলডিএ মেম্বারশিপ
ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ কর্তৃক NOC
আনারকলি মডেল টাউনের বৈশিষ্ট্য :
সকল প্রকার নাগরিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে গড়ে উঠেছে আনারকলি মডেল টাউন
সম্পূর্ণ নিষ্কন্টক নির্ভেজাল প্রতিটি জমি ক্রয় সূত্রে মালিকানা
আধুনিক নাগরিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত বসবাসের এক মনোরম পরিবেশ
সম্পূর্ণ বন্যা মুক্ত উঁচু জমিতে অবস্থিত
প্রকল্পে রেডি প্লটে বাড়ি করার ব্যবস্থা রয়েছে
সুবিন্যস্ত রোড নেটওয়ার্ক
প্রকল্পের জমির দাম এখনো মধ্যবিত্ত শ্রেনীর ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রয়েছে
মূল্য পরিশোধের নির্দিষ্ট মেয়াদান্তে প্লট হাস্তান্তরের নিশ্চয়তা
প্রকল্পের অবস্থান ঘিরে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নির্মিত ও নির্মানাধীন প্রকল্পসমূহ :
রাজউক ঝিলমিল আবাসন প্রকল্প
আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে
র্যাব-১০ হেড কোয়ার্টার
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার
হাইটেক পার্ক
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ২য় ক্যাম্পাস
কেরাণীগঞ্জ এলিভেটেড রেলওয়ে স্টেশন
পানগাঁও কন্টেইনার পোর্ট
দক্ষিণের বাস টার্মিনাল
অপিলম্পিক ভিলেট
আন্তার্জাতিক বিমান বন্দর
মুন্সীগঞ্জ টু সাভার প্রস্তাবিত মহাসড়ক
পদ্মা বহুমুখী সেতু
► উক্ত বিষয়বস্তু বিবেচনায় আনারকলি মডেল টাউন আবাসন প্রকল্পে বিনিয়োগ করে লাভবান হওয়া নিশ্চিত। তাই দেরি না করে নিশ্চিন্তে বিনিয়োগ করুন আনারকলি মডেল টাউনে।